এদিকে সিরিজ শুরুর আগে প্রথম ২ ম্যাচে নুরুল হাসান সোহান এবং তার পরের ২ ম্যাচে মুশফিক এবং শেষ ম্যাচে এদের মধ্যে যে ভালো কিপিং করবে তাকে দিয়ে কিনিং করার সিদ্ধান্ত নেয় টাইগার কোচ রাসেল ডোমিঙ্গ।
হঠাৎ করে মুশফিকের এমন সিদ্ধান্তে অবাক টিম ম্যানেজমেন্ট সহ দলের সাবেক ক্রিকেটাররাও। মুশফিকের এই বিষয়ে বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক এবং উইকেট কিপার ব্যাটসম্যান খালেক মাসুদ পাইলট বলেন "মুশফিক বাংলাদেশের একজন সেরা উইকেট কিপার কিন্তু দলের সার্থেও প্রয়োজনে সব কিছু মেনে নিতে হবে।" তিনি আরও বলে ১২ বছর আগে আমি যদি না ছাড়তাম তাহলে মুশফিক আজ এই অবস্থায় আসতে পারতো না। সময়ের তাগিদে সবাইকেই একদিন তার স্থান অন্য জন এর হাতে তুলে দিতে হয়, এটাই নিয়ম এবং এটাই বাস্তব।
টেস্ট ও টি-২০ তে কিপিং ছাড়লেও বর্তমানে বাংলাদেশে তিন ফর্মেটেই সেরা ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটার তুষার ইমরান বলেন "ভালো উইকেট হলে আমরা মুশফিকুর রহিমের সেরাটা পাবো, মুশফিক একজন ভালো ক্রিকেটার এনং নিঃসন্দেহে বাংলাদেশ দলের সেরা ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম।"
এছাড়াও সাম্প্রতি টেস্ট ক্রিকেট থেকে বিদায় নিয়েছে মাহামুদুল্লাহ রিয়াদ, টি-২০ থেকে তামিম নিজেকে সরিয়ে নেয়া, কিপিং থেকে মুশফিক সরে আসা প্রমান করে বোর্ড কর্তা বা কোচের সাথে খুব একটা ভালো বনিবনা হচ্ছে না সিনিয়র ক্রিকেটারদের। যা বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য খুব একটা সুখকর হবে না।
-min.jpg)